আঞ্জির, যা ডুমুর নামেও পরিচিত,  এটি আফগানিস্তান,  আরব সহ  আফ্রিকার  অনেক দেশে জন্মায়, তবে আফগানী আঞ্জীর জগৎবিখ্যাত

Image credit: iStock

আঞ্জির তাজা, শুকনো বা সংরক্ষিত অবস্থায় খাওয়া যেতে পারে। এগুলি জ্যাম, জেলি, পাই এবং অন্যান্য ডেজার্টে ব্যবহৃত হয়। 

Image credit: iStock

আঞ্জিরে থাকা জিঙ্ক যৌনশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। জিঙ্ক টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বৃদ্ধি করে, যা যৌনশক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। 

Image credit: iStock

আঞ্জিরে পটাশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। পটাশিয়াম শরীর থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম বের করে দেয়, যার ফলে রক্তচাপ কমে। 

Image credit: iStock

আঞ্জিরে প্রচুর পরিমাণে  ফাইবার  থাকে যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। খাদ্যনালী মলকে নরম করে এবং অন্ত্রের নড়াচড়া বৃদ্ধি করে, যার ফলে মলত্যাগ সহজ হয়। 

Image credit: iStock

আঞ্জিরে ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি থাকে যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। ফাইবার দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা রাখে, যার ফলে ক্ষুধা কম লাগে। 

Image credit: iStock

 আঞ্জিরে আয়রন থাকে যা রক্তাল্পতা দূর করতে সাহায্য করে। আয়রন হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে, যা রক্তে অক্সিজেন বহন করে। 

Image credit: iStock

আঞ্জিরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি ও ছড়িয়ে পড়া রোধ করে। 

Image credit: iStock

আঞ্জিরে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। প্রদাহ গাঁটে ব্যথা, জ্বর এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। 

Image credit: iStock

এছাড়াও শ্বাসকষ্ট দূরীকরণে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে্‌, মুখের দুর্গন্ধ দূরীকরণে  এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধে আঞ্জীরের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে ।

Image credit: iStock