প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কে. চন্দ্রশেখর রাও-এর কন্যা কে. কবিতাকে তাঁর বানজারা হিলসের বাড়িতে ইনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট (ED) এবং আয়কর বিভাগের অফিসাররা অভিযান চালানোর পর আজ গ্রেফতার করেন। দিল্লি মদ দুর্নীতি মামলার সঙ্গে যোগসূত্র রেখে মানি লন্ডারিং আইনের অধীনে তাঁর এই গ্রেফতারি ।
কবিতা ইডির নোটিসের জবাবে দাবি করেন যে, তিনি সুপ্রিম কোর্টে গ্রেফতারি থেকে সুরক্ষা এবং সমনের বিরুদ্ধে দায়ের করা আবেদনের অপেক্ষায় থাকায়, ইডি অফিসে যেতে পারবেন না। তিনি একটি পূর্ববর্তী রায়ের উল্লেখ করে আদালতে আবেদন জানান, যেখানে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল যে, তদন্তকারী সংস্থাগুলি মহিলাদের কেবল তাঁদের বাসভবনেই জেরা করতে পারে।
তবে এর মাঝেও কবিতা ইডির সামনে নিউ দিল্লিতে তিনবার হাজির হন। সম্প্রতি, সিবিআই তাঁকে এই মামলায় সাক্ষী হিসেবে জেরা করার পর অভিযুক্ত হিসেবে নাম নেয়।
কবিতার বাড়িতে অন্তত ১২ জন ইডি এবং সিবিআই অফিসার, যাদের মধ্যে দুজন মহিলা ছিলেন । কবিতা এবং তাঁর স্বামী ডি. অনিল কুমারের তুমুল প্রতিবাদের পরেও তাঁদের গ্রেফতার করা হয়। তাঁদের এবং তাঁদের স্টাফের মোবাইল ফোনগুলি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ।
কবিতার আইনি উপদেষ্টা এস. ভারত কুমারকে বাড়িতে প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি। অভিযান দুপুর থেকে শুরু হয়ে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলার সম্ভাবনা রয়েছে।
ইডির রিপোর্ট অনুযায়ী, তল্লাশির পর কে. কবিতা এবং অন্যান্যদের পাঁচটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে । রামা রাও নেতৃত্বাধীন কুড়িজনের একটি দল বেআইনিভাবে বাড়িতে প্রবেশ করে এবং চলমান অভিযান প্রক্রিয়ার সময় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। বিআরএস সমর্থকরা ইডি যখন কে. কবিতাকে বিমানবন্দরে নিয়ে যাচ্ছিল, তখন তাঁর গাড়িটি আটকানোর চেষ্টা করে। দিল্লি পুলিশ বিমানবন্দর পর্যন্ত কনভয়ের জন্য আলাদা করিডোর তৈরি করে দেয় ।
দিল্লির মদ কেলেঙ্কারি মামলায় কে. কবিতার গ্রেফতারি রাজনৈতিক মহলে আলোড়ন ফেলেছে । বিআরএস সমর্থকরা তুমুল ভাবে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন সর্বত্র এবং রাষ্ট্রীয় সংস্থা গুলিয় অপব্যবহার নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন ।
Harish Rao Thanneeru అన్న పిలుపుతో
— Ramu Akubathini (@akubathini2) March 16, 2024
ఎమ్మెల్సీ Kalvakuntla Kavitha గారి అక్రమ అరెస్టుకు నిరసనగా ఈరోజు శాంతియుత నిరసన చేస్తున్న మమ్మలిన్ని సిద్దిపేట పాత బస్టాండ్ దగ్గర అక్రమంగా అరెస్టు చేసి పోలీసు జులుం చూపిస్తున్నారు….
సిద్దిపేట నియోజకవర్గం pic.twitter.com/NVo6ScE9SB