দেশের বিভিন্ন প্রান্তের প্রার্থী ঘোষণা করলেও আমেঠি ও রায়বরেলি এই দুই হেভিওয়েট কেন্দ্রে এখনো প্রার্থী ঘোষণা করেনি কংগ্রেস। এই দুই হেভিওয়েট কেন্দ্রে এখনো প্রার্থী ঘোষণা না হওয়ার কারণে অধৈর্য হয়ে ধর্ণা এ বসলেন কংগ্রেস কর্মীরা। তাদের স্লোগান “‘আমেঠি মাঙ্গে গান্ধী পরিবার।
আমেঠি ও রায়বেরিলি… ঐতিহাসিক ভাবে এই দুই কেন্দ্র কংগ্রেসের জন্য ঐতিহাসিকভাবে খুবই সম্ভবনাময় কেন্দ্র। এই আমেঠি থেকেই জিতেছেন আগে সঞ্জয় গান্ধী এবং রাজীব গান্ধীর মত কংগ্রেস নেতা। কিন্তু ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে রাহুল গান্ধি স্মৃতি ইরানির কাছে এই কেন্দ্রে পরাজিত হন। অন্যদিকে রায়বেরিলিরে বহুবার জয় লাভ করেছেন সোনিয়া গান্ধী। এই অবস্থায় রাহুলকে আমেঠি থেকে এবং প্রিয়াঙ্কাকে রায়বরেলি প্রার্থী হিসেবে দেখতে চায় মানুষ। কিন্তু সমস্ত কেন্দ্রের প্রার্থী প্রায় ঘোষণা করেছেন কংগ্রেস। কিন্তু আমেঠি ও রায়বেরিলিতে এখনো প্রার্থী ঘোষণা করেনি কংগ্রেস।
২০ শে মে এই দুই কেন্দ্রে ভোট। মননোয়ন জয়া দেওয়ার জন্য সময় বরাদ্দ আর তিনদিন এই পরিস্থিতিতে আমেঠিতে কার্যত অধৈর্য হয়েই ধরনায় বসতে দেখা গেল কংগ্রেস কর্মীদের। তাদের চাহিদা, গান্ধী পরিবারের সদস্যগণ ই যাতে এই দুই কেন্দ্র থেকে প্রতিদন্দ্বিতা করেন। রাহুলকে আমেঠি থেকে এবং প্রিয়াঙ্কাকে রায়বরেলি প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে রাজি করার ভার গিয়ে বর্তেছে মল্লিকার্জুন খাড়গের উপর। নির্বাচন কমিটির সদস্যরা তাঁকেই গান্ধীদের সঙ্গে কথা বলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব দিয়েছেন। আবার গান্ধী পরিবারের জামাই রবার্ট বঢরা ও নাকি প্রার্থী হতে পারে এই কেন্দ্র থেকে। তবে সিদ্ধান্ত এখনো কিছুই হয়নি , তাই মানুষের অধ্যে কৌতূহল তুঙ্গে।